সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর আবারও বৃত্তি পরীক্ষা চালু করেছে সরকার। চলতি বছরের ডিসেম্বরের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে পৃথকভাবে এ বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে পরীক্ষার
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের লক্ষ্য সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ে (পিএসসি)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই–সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়–সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃত্তি পরীক্ষা–২০২৫’–এর পরীক্ষার্থীর তথ্য (ডিআর) IPEMIS সফটওয়্যারে এন্ট্রি (পরীক্ষার্থীর ছবি ও স্বাক্ষর আপলোডসহ), যাচাইকরণ
সরকারি কর্মকর্তাদের বিশেষ সুবিধাভোগী গ্রেড সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বুধবার (৩০ জুলাই) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এখানে ‘গ্রেড’ বলতে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায়। তাই বিদ্যালয়, অফিসসহ সমাজের প্রতিটি পর্যায়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে হবে। যদি গণতান্ত্রিক চর্চা
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে বছরে সরকারের ব্যয় বাড়বে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। তারপরও এটিকে ‘যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’ বলছে প্রাথমিক
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব প্রধান শিক্ষককে দশম গ্রেডে উন্নীত করার অনুরোধ জানিয়ে পাঁচ সচিব বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকদের পদের সংখ্যা প্রায়
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি প্রধান শিক্ষক পদে পদায়নের পাশাপাশি নতুন নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছেন।
দেশে শিক্ষার ভিত্তি বলে বিবেচিত প্রাথমিকে শিক্ষকের সংকট বেড়েই চলছে। প্রধান শিক্ষকের ৬৫ হাজারের বেশি অনুমোদিত পদের মধ্যে ৩৪ হাজারের বেশি পদই শূন্য। অর্থাৎ প্রায় ৫২ শতাংশ বিদ্যালয়ে নেই প্রধান