সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সুখবর দিয়েছে মন্ত্রণালয়। শিক্ষকদের বেতন দুই ধাপ বাড়িয়ে ১১তম গ্রেড করার প্রস্তাব দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এছাড়া সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা থেকে বিভাগীয় উপপরিচালক পর্যন্ত
চলতি বছর প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই অংশ নিতে পারবে। এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে কিন্ডারগার্টেন ও বেসরকারি স্কুলের প্রায় ৮৫ লাখ শিক্ষার্থী
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সুখবর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিগগিরই সাড়ে ৬ হাজার শূন্য প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের লক্ষ্য সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ে (পিএসসি)
সেরা শিক্ষক হতে চাইলে নিচের বিষয়গুলো রপ্ত করুন যা শিক্ষক হিসেবে করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ১/প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে আলাদাভাবে চেনার চেষ্টা করুন৷ নাম ধরে ডাকুন। এতে আন্তরিকতা বাড়ে। তবে বিকৃত নামে ডাকবেন
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে বছরে সরকারের ব্যয় বাড়বে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। তারপরও এটিকে ‘যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’ বলছে প্রাথমিক
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব প্রধান শিক্ষককে দশম গ্রেডে উন্নীত করার অনুরোধ জানিয়ে পাঁচ সচিব বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকদের পদের সংখ্যা প্রায়
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি প্রধান শিক্ষক পদে পদায়নের পাশাপাশি নতুন নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছেন।
দেশে শিক্ষার ভিত্তি বলে বিবেচিত প্রাথমিকে শিক্ষকের সংকট বেড়েই চলছে। প্রধান শিক্ষকের ৬৫ হাজারের বেশি অনুমোদিত পদের মধ্যে ৩৪ হাজারের বেশি পদই শূন্য। অর্থাৎ প্রায় ৫২ শতাংশ বিদ্যালয়ে নেই প্রধান