সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সুখবর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিগগিরই সাড়ে ৬ হাজার শূন্য প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর আবারও বৃত্তি পরীক্ষা চালু করেছে সরকার। চলতি বছরের ডিসেম্বরের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে পৃথকভাবে এ বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে পরীক্ষার
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের লক্ষ্য সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ে (পিএসসি)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই–সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়–সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃত্তি পরীক্ষা–২০২৫’–এর পরীক্ষার্থীর তথ্য (ডিআর) IPEMIS সফটওয়্যারে এন্ট্রি (পরীক্ষার্থীর ছবি ও স্বাক্ষর আপলোডসহ), যাচাইকরণ
সেরা শিক্ষক হতে চাইলে নিচের বিষয়গুলো রপ্ত করুন যা শিক্ষক হিসেবে করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ১/প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে আলাদাভাবে চেনার চেষ্টা করুন৷ নাম ধরে ডাকুন। এতে আন্তরিকতা বাড়ে। তবে বিকৃত নামে ডাকবেন
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে বছরে সরকারের ব্যয় বাড়বে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। তারপরও এটিকে ‘যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’ বলছে প্রাথমিক
১৬ বছর পর আবারও ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা। এ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত দিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর। চলতি বছরের ডিসেম্বরে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে। আজ
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব প্রধান শিক্ষককে দশম গ্রেডে উন্নীত করার অনুরোধ জানিয়ে পাঁচ সচিব বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকদের পদের সংখ্যা প্রায়
দেশে শিক্ষার ভিত্তি বলে বিবেচিত প্রাথমিকে শিক্ষকের সংকট বেড়েই চলছে। প্রধান শিক্ষকের ৬৫ হাজারের বেশি অনুমোদিত পদের মধ্যে ৩৪ হাজারের বেশি পদই শূন্য। অর্থাৎ প্রায় ৫২ শতাংশ বিদ্যালয়ে নেই প্রধান
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষকের বেতন স্কেল দশম গ্রেডে উন্নীত করার প্রক্রিয়া সক্রিয়ভাবে বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। শনিবার (৫ জুলাই) অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন)