দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের লক্ষ্য সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ে (পিএসসি)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই–সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়–সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃত্তি পরীক্ষা–২০২৫’–এর পরীক্ষার্থীর তথ্য (ডিআর) IPEMIS সফটওয়্যারে এন্ট্রি (পরীক্ষার্থীর ছবি ও স্বাক্ষর আপলোডসহ), যাচাইকরণ
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় বলেছেন, গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায়। তাই বিদ্যালয়, অফিসসহ সমাজের প্রতিটি পর্যায়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে হবে। যদি গণতান্ত্রিক চর্চা
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে সরকার। এতে বছরে সরকারের ব্যয় বাড়বে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। তারপরও এটিকে ‘যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’ বলছে প্রাথমিক
সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর দ্বিতীয় সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বুধবার আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরীর স্বাক্ষরে অধ্যাদেশটি জারি
বিএড ও বিএমএড দ্বিতীয় সেমিস্টার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ সালের বিএড ও বিএমএড দ্বিতীয় সেমিস্টার পরীক্ষার (নতুন ও পুরনো সিলেবাস অনুযায়ী) ফরম পূরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শর্তাবলি নিয়মিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবর্ষ ২০২৪
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব প্রধান শিক্ষককে দশম গ্রেডে উন্নীত করার অনুরোধ জানিয়ে পাঁচ সচিব বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকদের পদের সংখ্যা প্রায়
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হওয়ার অনেকগুলো কারণের মধ্যে একটি কারণ হলো তার ভাষা আছে। এ ভাষায় সে কথা বলতে পারে। ভাষা দিয়ে সে তার নিজেকে অন্যের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয়,
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি প্রধান শিক্ষক পদে পদায়নের পাশাপাশি নতুন নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছেন।
দেশে শিক্ষার ভিত্তি বলে বিবেচিত প্রাথমিকে শিক্ষকের সংকট বেড়েই চলছে। প্রধান শিক্ষকের ৬৫ হাজারের বেশি অনুমোদিত পদের মধ্যে ৩৪ হাজারের বেশি পদই শূন্য। অর্থাৎ প্রায় ৫২ শতাংশ বিদ্যালয়ে নেই প্রধান