ঢাকার নবাবপুরের মদনপাল লেনে অবস্থিত বঙ্গবাসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৫৩ বছর বয়সী বিদ্যালয়টির আশপাশে ব্যাপক ঘনবসতি। সেই হিসেবে শ্রেণিকক্ষগুলো শিক্ষার্থীতে ঠাসা থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সুখবর দিয়েছে মন্ত্রণালয়। শিক্ষকদের বেতন দুই ধাপ বাড়িয়ে ১১তম গ্রেড করার প্রস্তাব দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এছাড়া সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা থেকে বিভাগীয় উপপরিচালক পর্যন্ত
চলতি বছর প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই অংশ নিতে পারবে। এ ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে কিন্ডারগার্টেন ও বেসরকারি স্কুলের প্রায় ৮৫ লাখ শিক্ষার্থী
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সুখবর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শিগগিরই সাড়ে ৬ হাজার শূন্য প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট)
বর্তমান সময়ে চুল পড়া, শুষ্কতা ও ধীরগতির বৃদ্ধি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো—ভুল খাদ্যাভ্যাস, পুষ্টির অভাব ও চাপপূর্ণ জীবন। স্বাস্থ্যকর ও লম্বা চুল কেবল ভালো শ্যাম্পু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘ ১৬ বছর পর আবারও বৃত্তি পরীক্ষা চালু করেছে সরকার। চলতি বছরের ডিসেম্বরের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে পৃথকভাবে এ বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে পরীক্ষার
উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের (এটিইও) দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে কেন উন্নীত করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক ও গণ-শিক্ষা
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি নিয়োগযোগ্য ২ হাজার ৩৮২টি পদে নিয়োগের লক্ষ্য সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ে (পিএসসি)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিটিআই–সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়–সংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃত্তি পরীক্ষা–২০২৫’–এর পরীক্ষার্থীর তথ্য (ডিআর) IPEMIS সফটওয়্যারে এন্ট্রি (পরীক্ষার্থীর ছবি ও স্বাক্ষর আপলোডসহ), যাচাইকরণ
সেরা শিক্ষক হতে চাইলে নিচের বিষয়গুলো রপ্ত করুন যা শিক্ষক হিসেবে করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ১/প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে আলাদাভাবে চেনার চেষ্টা করুন৷ নাম ধরে ডাকুন। এতে আন্তরিকতা বাড়ে। তবে বিকৃত নামে ডাকবেন