1. monoarulhasanmanik@gmail.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা
  2. info@www.prathomikshikshabarta.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা :
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাষ্ট্র শিক্ষাখাতকে গুরুত্ব না দেয়ায় দেশে শিক্ষকদের মর্যাদাও কম: ভিসি আমানুল্লাহ/Teachers’ status in the country is low as the state does not give importance to the education sector: VC Amanullah যেসব ভিটামিনের অভাবে ঘুম কম হয় নতুন পে স্কেলে সরকারি কর্মচারীদের বেতন দ্বিগুণ হচ্ছে? হঠাৎ পা কেন ফুলেছে? আরটিজিএস লেনদেন হবে নতুন সূচিতে/RTGS transactions will be on a new schedule আগামী বছরের শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি কর্মচারীরা/Government employees will receive new pay scale from the beginning of next year বাহুতে কেন ব্যথা হয়, প্রতিকার কী পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক বিজ্ঞান পড়াশোনা : স্বাস্থ্যবিধি/Fifth grade elementary science studies: Hygiene/ প্রাথমিকে ছুটি ৭৬ দিন থেকে কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে: মহাপরিচালক /Primary school leave reduced from 76 days to 60 days: Director General / নিয়মিত মোটরবাইক চালান? কাঁধ, ঘাড়সহ শারীরিক জটিলতা এড়াতে পরামর্শগুলো মেনে চলুননিয়মিত মোটরবাইক চালান? কাঁধ, ঘাড়সহ শারীরিক জটিলতা এড়াতে পরামর্শগুলো মেনে চলুন/Do you ride a motorbike regularly? Follow these tips to avoid physical complications including shoulder and neck injuries.

প্রতিদিন হাঁটুন ৬-৬-৬ রুটিনে, থাকুন ফিট ও ফ্রেশ/Walk every day in a 6-6-6 routine, stay fit and fresh

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৫৯ বার পড়া হয়েছে
প্রতিদিন হাঁটুন ৬-৬-৬ রুটিনে, থাকুন ফিট ও ফ্রেশ/Walk every day in a 6-6-6 routine, stay fit and fresh

সুস্থ থাকতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিমে ঘাম ঝরানো বা কঠোর ডায়েটে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিনের সহজ এক হাঁটার নিয়ম ‘৬-৬-৬ রুটিন’ মানলে শরীর ও মন দুই-ই থাকবে সতেজ ও ফিট।
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য হাঁটার উপকারিতা সবার জানা। তবে কবে, কখন ও কীভাবে হাঁটলে বেশি উপকার পাওয়া যায়, তা নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্ত থাকেন। এমন পরিস্থিতিতে একটি সহজ ও কার্যকর সমাধান হতে পারে ‘৬-৬-৬ হাঁটার রুটিন’। এটি এমন একটি রুটিন, যা মেনে চললে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক চাপ কমানো, ঘুমের মান ঠিক রাখাসহ ওজন নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়ে যায়। ভারী ব্যায়াম কিংবা কড়া ডায়েটের ঝামেলায় না গিয়েও এই নিয়ম অনুসরণ করে দৈনন্দিন জীবনে আনতে পারেন স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কীভাবে ৬-৬-৬ রুটিন আপনার সুস্থ থাকার যাত্রাকে সহজ করে তুলতে পারে।

১. সকাল ৬টায় হাঁটা দিয়ে দিন শুরু করুন
সকালের সময়টা হাঁটার জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী। এই রুটিন অনুযায়ী আপনাকে সকাল ছয়টায় হাঁটতে বেরিয়ে যেতে হবে। এ সময় ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটলে আপনার মেটাবলিজম বাড়বে, যা সারা দিন ক্যালরি বার্ন করতে বেশ কার্যকর। এ ছাড়া সকালে হাঁটতে বের হলে সতেজ বাতাস পাওয়া যায়, যা ফুসফুসের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখতে কাজ করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, সকালে হাঁটলে মানসিক চাপ কমে আসে, যা সারা দিন আপনার মেজাজ ভালো রাখতেও সাহায্য করে। তাই দিন শুরু করুন সকালে কিছুক্ষণ হাঁটার মাধ্যমে।

২. সন্ধ্যা ৬টায় আবার হাঁটতে বেরিয়ে পড়ুন
দিনের শেষে শরীর ও মনকে স্বস্তি দিতে সন্ধ্যায় হাঁটা বেশ উপকারী। এটি রক্তচাপ কমায়, হজম শক্তি বাড়ায় ও মানসিক চাপ দূর করে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এ সময় ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়া সন্ধ্যার হাঁটা রাতের ঘুমের মান উন্নত করতেও সাহায্য করে।

৩. প্রতিদিন ৬০ মিনিট হাঁটতে হবে
একটানা এক ঘণ্টা হাঁটতে না পারলেও প্রতিদিন মোট ৬০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন। এটি আপনি সকাল ও সন্ধ্যায় ভাগ করে নিতে পারেন। প্রতিদিন ৬০ মিনিট হাঁটলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে ও ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটা স্মৃতিশক্তি বাড়ায়, মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখে এবং মানসিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।
৪. হাঁটার আগে ৬ মিনিট ওয়ার্ম-আপ করুন
হাঁটার আগে শরীরকে প্রস্তুত করা অত্যন্ত জরুরি। ওয়ার্ম-আপ করলে পেশি নমনীয় হয়, রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং আঘাতের ঝুঁকি হ্রাস পায়। ওয়ার্ম-আপ হিসেবে হালকা স্ট্রেচিং বা ধীরগতিতে হাঁটার অভ্যাস করতে পারেন।

৫. হাঁটার পর ৬ মিনিট কুল-ডাউন করুন
হাঁটা শেষে কুল-ডাউন শরীরকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরায়। এটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে, পেশির জড়তা দূর করে এবং শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। কুল-ডাউন হিসেবে ধীরগতিতে হাঁটতে পারেন বা হালকা স্ট্রেচিং করতে পারেন।
৬-৬-৬ রুটিনের সুবিধা
এই রুটিন সহজ, সময় উপযোগী এবং প্রতিদিন মেনে চলা সম্ভব। বিশেষ করে কর্মব্যস্ত মানুষের জন্য এটি একটি আদর্শ রুটিন হতে পারে। এতে কোনো অতিরিক্ত ঝামেলা নেই, নেই জটিল প্রস্তুতির প্রয়োজন।

শুধু নিয়মিত অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলেই নিজেকে শরীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখা সম্ভব।

ছবি: এআই দিয়ে তৈরি
haal.fashion

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট