পরিবারের সবাই আলাদা আলাদা দাঁত মাজার ব্রাশ ব্যবহার করেন। অনেকের গোসলের তোয়ালেও আলাদা। কিন্তু অনেক পরিবারে একই সাবান দিয়ে সবাই গোসল করেন। কিন্তু এটি কি ঠিক? এতে কি কোনো ক্ষতি হতে পারে? এ বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলছে, জেনে নিন—
‘ইন্ডিয়ান জার্নাল অব ডেন্টাল রিসার্চ’-এর এক গবেষণায় বলা হয়, সাবানের ওপরের স্তরে কমপক্ষে পাঁচ রকম জীবাণুর অস্তিত্ব থাকতে পারে।
তার মধ্যে যেমন ব্যাকটেরিয়া আছে, তেমনই আছে কিছু মারাত্মক ভাইরাসও।
একই বিষয় নিয়ে ‘আমেরিকান জার্নাল অব ইনফেকশন কন্ট্রোল’-এ বলা হয়, ৬২ শতাংশ বার সাবানে নানা ধরনের রোগজীবাণু রয়েছে। এই সংক্রমিত সাবান ব্যবহার করলে যাদের শরীরে কোনো সংক্রমণ নেই, তারাও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
মজার কথা, এই সাবানই আবার রোগজীবাণু ছড়ানো আটকায়।
এতে যে ফ্যাট থাকে, তা জীবাণু ধুয়ে ফেলতে সাহায্য করে। তবুও একই সাবান পরিবারের সবাই ব্যবহার করতে পারেন কি?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাবানে যতটা সমস্যা, তার চেয়ে বেশি সমস্যা বার সাবান রাখার পাত্রে জমা পানিতে। সেই পানি হলো নানা ধরনের জীবাণুর বাসা। ফলে সেখান থেকেই বেশি মাত্রায় জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে
তার মধ্যে যেমন ব্যাকটেরিয়া আছে, তেমনই আছে কিছু মারাত্মক ভাইরাসও।
একই বিষয় নিয়ে ‘আমেরিকান জার্নাল অব ইনফেকশন কন্ট্রোল’-এ বলা হয়, ৬২ শতাংশ বার সাবানে নানা ধরনের রোগজীবাণু রয়েছে। এই সংক্রমিত সাবান ব্যবহার করলে যাদের শরীরে কোনো সংক্রমণ নেই, তারাও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
মজার কথা, এই সাবানই আবার রোগজীবাণু ছড়ানো আটকায়।
এতে যে ফ্যাট থাকে, তা জীবাণু ধুয়ে ফেলতে সাহায্য করে। তবুও একই সাবান পরিবারের সবাই ব্যবহার করতে পারেন কি?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাবানে যতটা সমস্যা, তার চেয়ে বেশি সমস্যা বার সাবান রাখার পাত্রে জমা পানিতে। সেই পানি হলো নানা ধরনের জীবাণুর বাসা। ফলে সেখান থেকেই বেশি মাত্রায় জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে।
করণীয়
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সাবানের নিচে জমা পানি থেকে যে কেউ সংক্রমিত হতে পারেন। এই সমস্যা এড়াতে বার সাবানের পরিবর্তে তরল সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে। একান্তই বার সাবান ব্যবহার করতে হলে, ভেজা বার সাবান রাখার জায়গাটি শুকিয়ে রাখতে হবে।
তবে বাড়িতে কেউ ইতোমধ্যেই কঠিন অসুখে ভুগলে, বা বাড়ির বয়স্ক ও ছোট সদস্যদের বাকিদের সঙ্গে একই সাবান ব্যবহার না করাই ভালো।সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস