1. monoarulhasanmanik@gmail.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা
  2. info@www.prathomikshikshabarta.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা :
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বয়স বাড়লে হার্টের যত্নে রাখুন সবুজ শাকসবজি/As you age, eat green vegetables to take care of your heart. ৪৫তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা ১৬ জুলাই/45th BCS oral exam on July 16 এইচএসসি পরীক্ষায় ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে যেভাবে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে/How to get high marks in English second paper in HSC exam এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে/Transfer of MPO-listed teachers to begin using automated software in July ঘুমের সমস্যা দূর করার নয়টি সহজ উপায়/Nine easy ways to overcome sleep problems ভোটকেন্দ্র স্থাপনে ডিসি-এসপিদের কর্তৃত্ব বাতিল/DC-SPs’ authority to set up polling stations revoked আম খাওয়ার যত উপকারিতা/The benefits of eating mangoes কেন প্রতিদিন শরীরে রোদ লাগানো জরুরি? জেনে নিন/Why is it important to expose your body to sunlight every day? Find out আধুনিক যুগে আপনাকে এই দশটি বিষয় জানতে হবে/You need to know these ten things in the modern era সুখবর পেলেন সরকারি চাকরিজীবীরা/Government employees received good news

জোড়া কলা খেলেই কি যমজ সন্তান হয়?Does eating two bananas make you have twins?

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

গ্রামবাংলায় যুগ যুগ ধরে নানা ধরনের বিশ্বাস ও ধারণা প্রচলিত রয়েছে। আমাদের সমাজে তেমনই একটি ধারণা রয়েছে যে জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান হয়। এই ধারণাটি এতটাই প্রচলিত যে অনেক পরিবারে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জোড়া কলা খেতে নিষেধ করা হয়। আবার অনেকে যমজ সন্তান লাভের আশায়ও এটি খেয়ে থাকেন।
তবে এই বিশ্বাসের পেছনে কি কোনো বৈজ্ঞানিক সত্যতা আছে? চলুন, জেনে নিই—
কলা জোড়া হয় কেন

বিজ্ঞানের ভাষায়, উদ্ভিদের ফুল বা ফলের এই ধরনের অস্বাভাবিক গঠনকে ‘ফ্যাসিয়েশন’ বলা হয়। এটি উদ্ভিদের একটি জিনগত বা পরিবেশগত ত্রুটির কারণে ঘটে। যখন উদ্ভিদের কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে বিভাজিত না হয়ে পাশাপাশি প্রসারিত হতে শুরু করে, তখন কাণ্ড, ফুল বা ফল চ্যাপ্টা হয়ে একসঙ্গে জুড়ে যায়।
কলা গাছের ক্ষেত্রে যখন কলার মোচার মধ্যে থাকা একাধিক ফুল একসঙ্গে মিশে গিয়ে জোড়া কলার জন্ম হয়।
এটি সম্পূর্ণই উদ্ভিদের একটি অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া। এর সঙ্গে মানবদেহের প্রজনন প্রক্রিয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুযায়ী, যমজ সন্তান জন্মানোর প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং এর সঙ্গে কোনো নির্দিষ্ট আকারের ফল খাওয়ার সরাসরি যোগসূত্র নেই।
যমজ সন্তান মূলত দুই ধরনের হয়।
ফ্রেটারনাল টুইন : যখন কোনো নারীর ডিম্বাশয় থেকে একই সময়ে দুটি ডিম্বাণু নির্গত হয় এবং দুটি ভিন্ন শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হয়, তখন ফ্রেটারনাল টুইনসের জন্ম হয়। এদের দেখতে আলাদা হতে পারে এবং এদের লিঙ্গ ভিন্নও হতে পারে।

আইডেন্টিক্যাল টুইন : যখন একটি মাত্র ডিম্বাণু একটি শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত হওয়ার পর ভ্রূণটি দুটি সমান ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়, তখন আইডেন্টিক্যাল টুইনসের জন্ম হয়। যেহেতু তারা একই ভ্রূণ থেকে জন্মায়, তাই তাদের জিনগত গঠন একই থাকে, চেহারা হুবহু এক হয় এবং লিঙ্গও সর্বদা একই থাকে। এই প্রক্রিয়াটি মূলত একটি আকস্মিক ঘটনা এবং এর পেছনে কোনো নির্দিষ্ট কারণ এখনো জানা যায়নি।সূত্র : আজকাল

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট