ফলের মৌসুমে বাজারে বিভিন্ন ফল দেখা যায়। তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে কালোজাম। গরমে এই ফলের বিক্রি বেড়েছে অনেক। ফলটির গুণও অনেক। কিন্তু ফলটি খাওয়ার পর কিছু নিষেধাজ্ঞা মেনে
হঠাৎ করে একটু বেশি হাঁটলে পায়ের গোড়ালিতে চিনচিনে ব্যথা, সিঁড়ি ভাঙতে গেলেই হাঁটুতে অস্বস্তি, গভীর রাতে ঘুমের মধ্যেই পায়ের পেশিতে টানের মতো ঘটনা হরহামেশাই ঘটছে। দৈনন্দিন জীবনের এমন ছোটখাটো পায়ের
পিঠ ও কোমর ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। আমরা প্রায় সময়ই এটিকে উপেক্ষা করি। কিছু পুষ্টির ঘাটতির কারণে শরীরে এই সমস্যাটি হতে পারে। বিশেষ করে যদি ঘন ঘন কোমর ও পিঠে
আমাদের মধ্যে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ ধরে বসে বসে কাজ করেন। শারীরিকভাবে কার্যকলাপ না করার কারণেও প্রায় সময় আমাদের পিঠে, ঘাড়ে, কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। সেইসঙ্গে অনেকের কব্জি, পায়ে, আঙুলেও ব্যথা হয়।
কোরবানির ঈদে সবাই কম বেশি মাংস খেয়ে থাকেন। তবে অতিরিক্ত মাংস খাওয়া শরীরের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। ঠিক একইভাবে মাংস খাওয়ার পরপরই কিছু খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ, এসব
কোরবানির ঈদের পর কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত আমাদের রান্নাঘরে গরুর মাংস রান্না হয়। অন্যান্য সময়ের তুলনায় এই সময় গরুর মাংস খাওয়াও হয় বেশি। শুধু গরুই নয়, এই সময় থাকে খাসি, মহিষসহ
এ পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার জন্য পাঁচ দফা নির্দেশনা জারি করেছে। নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড
গরুর মাংস প্রথম শ্রেণির প্রোটিন। এটি আয়রনেরও খুব ভালো একটি উৎস, যাকে বলা যায় একদম হিম আয়রন। গরুর মাংসের কিছু অংশ আছে, যেখানে আমিষের চেয়ে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অনেক বেশি। যেমন—মগজ,
কোরবানির পশুর অন্যতম হলো উট। সামর্থ্যবানদের কেউ কেউ এই প্রাণী দিয়ে কোরবানি করেন। কিন্তু অনেকে এই প্রাণী কোরবানি করার সুন্নত পদ্ধতি জানে না। অনেকে এই প্রাণী অন্যান্য প্রাণীর মতো শুইয়ে
বাজারে আম,জাম,লিচু, কাঁঠালসহ নানা ফলের সমারোহ। তবে ডায়াবেটিক রোগীদের এসব ফল খেতে হলে কিছু বিধিনিষেধ মানতে হবে। মেনে চলতে হবে কিছু নিয়মও। অনেকেই দ্বিধায় ভোগেন বাড়িতে ডায়াবেটিকের রোগীকে ফল খেতে