প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির বিষয় বিভিন্ন পর্যায়ের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ ও দপ্তরের কর্মকর্তারা টেলিফোন বা সরাসরি সুপারিশ করে থাকেন। তাছাড়া শিক্ষকরা বদলির বিষয়ে প্রায়ই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এসে মহাপরিচালক বরাবর সরাসরি আবেদন করেন।

প্রাথমিক শিক্ষকদের বিরুদ্ধে বদলি নিয়ে নানা অভিযোগ উঠেছে। তারা ছুটি না নিয়ে সরাসরি ঢাকায় এসে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করছেন। এমনকি বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা টেলিফোন করেও অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের কাছে সুপারিশ করেন। ফলে অধিদপ্তরের দাপ্তরিক কার্যক্রম বিঘ্ন ঘটে। অপরদিকে চেইন অফ কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। তাই কর্মকর্তারা অতিষ্ঠ হয়ে এবার শিক্ষকদের বদলির ব্যাপারে সরাসরি আবেদন না করার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও নৈমিত্তিক ছুটির ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেয়া দিয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির বিষয় বিভিন্ন পর্যায়ের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ ও দপ্তরের কর্মকর্তারা টেলিফোন বা সরাসরি সুপারিশ করে থাকেন। তাছাড়া শিক্ষকরা বদলির বিষয়ে প্রায়ই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এসে মহাপরিচালক বরাবর সরাসরি আবেদন করেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ঢাকায় আসেন। এতে দাপ্তরিক কাজের বিঘ্ন ঘটে ও বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চেইন অফ কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে।গতকাল মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি সব জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির বিষয় বিভিন্ন পর্যায়ের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ ও দপ্তরের কর্মকর্তারা টেলিফোন বা সরাসরি সুপারিশ করে থাকেন। তাছাড়া শিক্ষকরা বদলির বিষয়ে প্রায়ই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এসে মহাপরিচালক বরাবর সরাসরি আবেদন করেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই ঢাকায় আসেন। এতে দাপ্তরিক কাজের বিঘ্ন ঘটে ও বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদান কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং চেইন অফ কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০ জুলাই স্মারক অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত অফলাইনে বদলি বা সংযুক্তি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে, শিক্ষকদের সরাসরি আবেদন না করার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা এবং শিক্ষকদের নৈমিক্তিক ছুটি প্রদানে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য বলা হয়েছে।প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০ জুলাই স্মারক অনুযায়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত অফলাইনে বদলি বা সংযুক্তি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

এমন পরিস্থিতিতে, শিক্ষকদের সরাসরি আবেদন না করার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা এবং শিক্ষকদের নৈমিক্তিক ছুটি প্রদানে অধিক সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য বলা হয়েছে।
এর আগে, ২০ জুলাই সরকারি প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের অফলাইনে বদলি ও সংযুক্তি কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অনলাইন বদলি কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে করার জন্য এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলেও জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়.শিক্ষাডটকম