সরকারি চিকিৎসকদের পেশাগত ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখা ও হাসপাতালের ভেতরে ওষুধ কোম্পানির অযাচিত প্রভাব ঠেকাতে আটটি নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সরকারি চিকিৎসকদের প্রতি জনআস্থা বজায় রাখা, সেবার মান উন্নত করা ও হাসপাতালগুলোতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এ নির্দেশনা কঠোরভাবে মানতে হবে বলে জানিয়ে অধিদপ্তর।
নির্দেশনায় চিকিৎসকদেরকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলা ও রোগীদের জন্য নিরপেক্ষ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. এ বি এম আবু হানিফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা জারি করা হয়।
নির্দেশনার মূল দিকগুলো হলো–
১. কোনো অবস্থাতেই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক বা ওষুধ কোম্পানির নামাঙ্কিত প্যাডে প্রেসক্রিপশন বা পরীক্ষার পরামর্শ দেয়া যাবে না।
২. সরকারি হাসপাতালে যে পরীক্ষা ও ওষুধ বিদ্যমান, তা বাইরের প্রতিষ্ঠান থেকে করানো বা কিনতে রোগীকে বলা যাবে না।
বার্তায় বলা হয়েছে, আপনারা জানেন, দীর্ঘ প্রায় দুই বছরের আন্দোলনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কখনোই বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং গ্রাহক সেবা বন্ধ রাখেনি। বিদ্যমান গণছুটি কর্মসূচিতে ৮০টি সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে প্রায় ৩৩ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে উপকেন্দ্রগুলো চালু রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ না থাকায় আরইবি কর্তৃক বারবার ভুল তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগকে বিভ্রান্ত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় মাঠ পর্যায়ের বাস্তবতা উপেক্ষা করে আমাদেরকে দেশবিরোধী শক্তি/নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রকারী ইত্যাদি ট্যাগ দেয়া হচ্ছে, যা অপ্রত্যাশিত।
এতে বলা হয়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চলমান গণছুটি কর্মসূচি প্রত্যাহার করে সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আমরা দেশবিরোধী শক্তি নই সেটা প্রমাণের জন্য গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিদ্যুৎ উপদেষ্টা আহ্বান জানিয়েছেন। কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের বিষয়ে উপদেষ্টা মহোদয়ের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে আশ্বস্ত করা হয়েছে। দেশের সামগ্রিক প্রেক্ষাপট ও জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিদ্যমান সংকটের সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে উপদেষ্টার প্রতি আস্থা রেখে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চলমান গণছুটি কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা হলো। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।
সরকারি চিকিৎসকদের পেশাগত ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ন রাখা ও হাসপাতালের ভেতরে ওষুধ কোম্পানির অযাচিত প্রভাব ঠেকাতে আটটি নির্দেশনা জারি করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সরকারি চিকিৎসকদের প্রতি জনআস্থা বজায় রাখা, সেবার মান উন্নত করা ও হাসপাতালগুলোতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এ নির্দেশনা কঠোরভাবে মানতে হবে বলে জানিয়ে অধিদপ্তর।
নির্দেশনায় চিকিৎসকদেরকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা এড়িয়ে চলা ও রোগীদের জন্য নিরপেক্ষ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. এ বি এম আবু হানিফ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা জারি করা হয়।
নির্দেশনার মূল দিকগুলো হলো–
১. কোনো অবস্থাতেই বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক বা ওষুধ কোম্পানির নামাঙ্কিত প্যাডে প্রেসক্রিপশন বা পরীক্ষার পরামর্শ দেয়া যাবে না।
২. সরকারি হাসপাতালে যে পরীক্ষা ও ওষুধ বিদ্যমান, তা বাইরের প্রতিষ্ঠান থেকে করানো বা কিনতে রোগীকে বলা যাবে না।
বার্তায় বলা হয়েছে, আপনারা জানেন, দীর্ঘ প্রায় দুই বছরের আন্দোলনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কখনোই বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং গ্রাহক সেবা বন্ধ রাখেনি। বিদ্যমান গণছুটি কর্মসূচিতে ৮০টি সমিতির ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে প্রায় ৩৩ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করলেও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে উপকেন্দ্রগুলো চালু রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ না থাকায় আরইবি কর্তৃক বারবার ভুল তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিভাগকে বিভ্রান্ত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় মাঠ পর্যায়ের বাস্তবতা উপেক্ষা করে আমাদেরকে দেশবিরোধী শক্তি/নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রকারী ইত্যাদি ট্যাগ দেয়া হচ্ছে, যা অপ্রত্যাশিত।
এতে বলা হয়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চলমান গণছুটি কর্মসূচি প্রত্যাহার করে সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে আমরা দেশবিরোধী শক্তি নই সেটা প্রমাণের জন্য গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিদ্যুৎ উপদেষ্টা আহ্বান জানিয়েছেন। কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানের বিষয়ে উপদেষ্টা মহোদয়ের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে আশ্বস্ত করা হয়েছে। দেশের সামগ্রিক প্রেক্ষাপট ও জনদুর্ভোগ বিবেচনায় বিদ্যমান সংকটের সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে উপদেষ্টার প্রতি আস্থা রেখে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চলমান গণছুটি কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা হলো। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।