1. monoarulhasanmanik@gmail.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা
  2. info@www.prathomikshikshabarta.com : দৈনিক প্রাথমিক শিক্ষা বার্তা :
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন/30,000 primary school head teachers are being promoted to 10th grade ডিএসইর লেনদেন আবারও ৬০০ কোটি টাকা ছাড়াল/DSE turnover crosses Tk 6 billion again আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের যে ১০টি দক্ষতা শেখা আবশ্যক/10 skills international students must learn বিজ্ঞান বলছে সকালের যে ৮টি অভ্যাস সফলতার দিকে নিয়ে যায়/Science says these 8 morning habits lead to success/ কোলেস্টেরল কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে নিয়মিত খাওয়া উচিত এই পাঁচ খাবার/These five foods should be eaten regularly to reduce cholesterol and keep your heart healthy. ইসরায়েলকে গোপনে সহযোগিতার অভিযোগ সৌদির বিরুদ্ধে/Saudi Arabia accused of secretly supporting Israel ভয়ঙ্কর ঘাতক গাছটি আপনার বাসায়!The terrifying killer tree is in your home! বয়স বাড়লে হার্টের যত্নে রাখুন সবুজ শাকসবজি/As you age, eat green vegetables to take care of your heart. ৪৫তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা ১৬ জুলাই/45th BCS oral exam on July 16 এইচএসসি পরীক্ষায় ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রে যেভাবে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে/How to get high marks in English second paper in HSC exam

প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক ১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন/30,000 primary school head teachers are being promoted to 10th grade

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
  • ২ বার পড়া হয়েছে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষকের বেতন স্কেল দশম গ্রেডে উন্নীত করার প্রক্রিয়া সক্রিয়ভাবে বিবেচনাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
শনিবার (৫ জুলাই) অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি ও অপারেশন) মোহাম্মদ কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
পত্রে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, হাইকোর্ট বিভাগের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রিটকারী ৪৫ জন প্রধান শিক্ষকের বেতনস্কেল ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ রায় বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছে। অবশিষ্ট প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়নের বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে।

অধিদপ্তরের অফিস আদেশে আরও বলা হয়, দশম গ্রেড বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে কতিপয় স্বার্থান্বেষী মহল প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি বা আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করছেন এমন অবিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত এবং ফৌজদারি অপরাধের শামিল। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবাইকে কোনো আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ করা হলো। চাঁদাবাজি বা আর্থিক সুবিধা গ্রহণকারীদের নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, “প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে উন্নীত করার বিষয়ে সরকারের যেহেতু কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই, তাই এ বিষয়টি সরকার পজিটিভলি বিবেচনা করছে।”

তিনি বলেন, “আমরা জানতে পেরেছি, একটি গ্রুপ এই প্রমোশনকে কেন্দ্র করে চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়েছে। সাধারণ শিক্ষকদেরকে এদের থেকে রক্ষা করার জন্য আমরা দ্রুত পদক্ষেপ হিসেবে এই পত্র জারি করি। আমরা আশা করি, এরপর থেকে কোনো প্রধান শিক্ষক বিপথগামী গ্রুপের ফাঁদে পা দিয়ে নিঃস্ব হবেন না।”

মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন, “প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে উন্নীত করার বিষয়ে অধিদপ্তর থেকে প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয় পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে বাকি কাজ শেষ করে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। তবে এক্ষেত্রে কিছু সময় লাগতে পারে।”

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৯ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করলেও পরে মন্ত্রণালয় প্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১১তম ও অপ্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১২তম গ্রেড নির্ধারণ করে। এটাকে বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির তৎকালীন সভাপতি রিয়াজ পারভেজসহ ৪৫ জন প্রধান শিক্ষক রিট করেন।
রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে ৪৫ জন রিট আবেদনকারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) দশম গ্রেডে উন্নীত করতে ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে অফিশিয়াল গেজেটে অন্তর্ভুক্ত করাসহ তিনটি নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এর বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে রাষ্ট্রপক্ষ, যা ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি খারিজ হয়। এই রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে একই বছর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে সিদ্ধান্ত দেন আপিল বিভাগ।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট